শাহরিয়ার আহমেদ বিলাস বানিয়াচং (হবিগঞ্জ ॥ হবিগঞ্জ জেলার বানিয়াচং উপজেলার সোনালী, পূবালী ব্যাংকসহ অন্যান্য ব্যাংক গুরোতে মানা হচ্ছেনা সরকারী বিধিনিষেধ। লাইনে গাদাগাদি হয়ে বিভিন্ন ভাতার টাতা উত্তোলন করছেন জনসাধারণ। ফলে করোনা ঝুঁকি বহুগুণ বেড়ে গেছে। ইতিমধ্যেই একজন ব্যাংকার।
করোনা পরিস্থিতি নিয়ে দেশে চলছে সচেতনতার সর্বোচ্চ ক্যাম্পেইন। যখন ব্যাংকগুলো লক্ষ্য থাকানো হয় সেখানে মানুষের ভিড় দেখলে মনে হয় দেশে কোন করোনা বরতে কিছুই নাই। দৃশ্য দেখলে মনে হয় নে ত্রান বিতরনের মতো কোনো কার্যক্রম চলছে। জমাট বাধা লোকগুলো হয়তো
সরজমিনে দেখা যায় পূবালী ব্যাংক বড়বাজার ও নতুন বাজার শাখার।গ্রাহকরা জমাটবদ্ধ হয়ে আছেন,মাঝে মাঝে নিজেদের মধ্যে ঝগড়ায় লিপ্ত হচ্ছেন কে কার আগে সেবা নিবে এই পায়তারা করতে যেয়ে।এই অবস্থায় ব্যাংক কর্মকর্তারাও নিস্ক্রিয়। তাদের উপস্থিতিতে ব্যাংকের ভিতরেও উপচে পড়া ভীড়। রিপোর্টটা যখন লেখা হচ্ছে তখনই খবর এলো সোনালী ব্যাংক বানিয়াচং শাখার ম্যানেজার করোনা আক্রান্ত। ব্যাংক কর্মকতাদের সামনে এইটা উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত।
এমনভাবে চলতে থাকলে বানিয়াচং এর ব্যাংকগুলো হয়ে উঠবে করোনার স্বর্র্গরাজ্য, বানিয়াচংবাসী পড়বে স্বাস্থ্যঝুঁকিতে। এমতাবস্থায় প্রশাসন,ব্যাংক কর্মকর্তাদের সুদৃষ্টি কামনা করছেন এলাকাবাসী।