ভ্যানগাড়ীতে ফল ও ফুলের চারা বিক্রি করে স্বাবলম্বী শায়েস্তাগঞ্জের জাকির

শাহীন মোল্লা লাখাই (হবিগঞ্জ) থেকে। ভ্যানগাড়ীতে করে হবিগঞ্জ এর বিভিন্ন উপজেলার হাটবাজারে নানা প্রজাতির ফলদ,ও ফুল গাছের চারা বিক্রি করে স্বাবলম্বী হয়েছেন শায়েস্তাগঞ্জ উপজেলার জাকির হোসেন। দীর্ঘদিন যাবত ভ্রাম্যমান নার্সারীতে তার প্রতিমাসে আয় হয়ে থাকে লক্ষাধিক টাকা।জাকির হোসেন (৩৫) শায়েস্তাগন্জ উপজেলার কদমতলী গ্রামের আব্দুল করিম লোদন মিয়ার পুত্র।

গত মঙ্গলবার লাখাইয়ে স্থানীয় বুল্লাবাজার চৌরাস্তায় ভ্যানগাড়ীতে তাঁর ভ্রাম্যমান নার্সারীতে গাছের চারা বিক্রি করতে থাকা কালে এ প্রতিনিধি সাক্ষাৎ হয়। জাকির হোসেন জানান আমি ছোট বেলা থেকেই এ ব্যবসার সাথে জড়িত। আমাদের বাড়িতে দেড়বিঘা জমিতে নানা প্রজাতির ফলদ,বনজ ও ঔষধী গাছের চারা উৎপাদন এর জন্য নার্সারী রয়েছে। এ নার্সারীতে উতপাদনে আমি ও আমার বাবা এবং আরও লোকজন কাজ করে আসছি। উতপাদিত চারা আমি নিজে ভ্যানগাড়িতে নিয়ে হবিগঞ্জ এর শায়েস্তাগন্জ,বানিয়াচং ও লাখাই উপজেলার বিভিন্ন হাটবাজারে বিক্রি করে আসছি।

আমার এ নার্সারীতে বিভিন্ন প্রজাতি র ১৫০ রকমের ফলদ ও ৩০ রকমের ফুল এর চারা রয়েছে। সর্বোচ্চ ৩ হাজার টাকা দামের মিয়াজাকি আমের চারা রয়েছে।জাকির হোসেন আরও জানান আমাদের নার্সারীতে বীজ সংগ্রহ, চারা উতপাদন ও পরিচর্যায় খরচ করেও আমার প্রতিমাসে গড়ে লক্ষাধিক টাকা মুনাফা হয়ে থাকে।এ ক সময় এ নার্সারী আমার বাবা পরিচালনা করতেন।তাই ছোট বেলা থেকেই আমি এ পেশায় জড়িত হই।বর্তমানে আমি অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী।

Print Friendly, PDF & Email

আরও পড়ুন...

আজমিরীগঞ্জে আরো একজন করোনায় আক্রান্ত

বানিয়াচংয়ের ওসি’র বিচক্ষনতায় নড়াইল থেকে অপহরনকারী গ্রেফতার ও স্কুলছাত্রী উদ্ধার  

বানিয়াচংয়ে আইনশৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভায় গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত

অনলাইন ডেস্ক, দৈনিক অনুসন্ধান