ফেসবুকে এর ফেইক আইডি চালিত বন্ধুগণ ঐ বেক্তি ফরহাদ হোসেন বকুল যার জীবন বানিয়াচংয়ের রাজপথে বেড়ে ওঠা শত প্রতিকুলতার মাঝে। হয়তো আপনারা জানেন না, জানা দরকার-
বানিয়াচংয়ের ছাত্র রাজনীতিতে ৯০ এর স্বৈরাচার এরশাদ বিরোধী গণতন্ত্র মুক্ত আন্দোলনে বানিয়াচং উপজেলা ছাত্র সংগ্রাম কমিটির সদস্য সচিব ছিলেন ফরহাদ হোসেন বকুল,তখনকার এ কমিটিতে আহবায়ক ছিলেন আবু মোতালেব খান লেবু।
দ্বিতীয়ঃ খুনি স্বৈরাচার হাসিনা মুক্ত বাংলাদেশে গণতন্ত্র উদ্দারের আন্দোলনে ২০ দলীয় জোটের সংগ্রাম কমিটির সদস্য সচিব ছিলেন ফরহাদ হোসেন বকুল, দীর্গ ১৫ টি বছর যিনি একাদিক মামলার আসামী হয়ে রাজপথে থেকে আপনাদের কে সাথে নিয়ে নেতৃত্ব দিয়েছেন,শত বাধা বিবাদ মোকাবেলা করে পরিবার,অর্থ ও জীবনের মায়া ত্যাগ করে আন্দোলন করে গেছেন এবং আন্দোলন করতে গিয়ে মিথ্যা,ষড়যন্ত্রমুলক মামলার শিকার হয়ে বার,বার কারাভোগ করেছেন কখনও কারো সাথে আপোষ করেননি।
আজ আপনারা মিথ্যা ষড়যন্ত্র কারি দালাল চাটুকারদের প্ররোচনায় এ সব মিথ্যা বানোয়াট গোজব ছড়াচ্ছেন,এ সব ঘটনার সত্যতা যাচাই না করে গুজব ছড়ানো কি ঠিক হচ্ছে???
আপনারা নিজ থেকে বা যাহারা আপনাদেরকে দিয়ে লেখাচ্ছে তাদের সম্পর্কে আগে ভালো করে জানুন,এভাবে উদ্দেশ্য মূলক ভাবে কাউকে বা কারো বিরুদ্ধে মিথ্যা অপমান জনক লেখা লিখে সম্মান নষ্ট করার চেষ্টা করবেন না।
২০০৩ সালে বিএনপি ক্ষমতা থাকা অবস্থায় ও ফরহাদ হোসেন বকুল নিজ দলের সুবিধা বাদি দালাল,চাটুকারদের ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে কারাভোগ করেছিলেন।
ঐসব দালালর দলের নাম ভাংগিয়ে বাটপারি,লুটপাট করে বিএনপির সুনাম নষ্ট করেছিল।
সেই একই লোক গুলো আবার সংঘবদ্ধ হয়ে আমাদের শহীদ ভাইদের রক্তের সাথে বেইমানি, দালালি,চাটুকারিতা করা শুরু করেছে।
আপনারা যারা বিএনপি করেন তারা ভাল করেই তাদের চিনেন তাদের সম্পর্কে জানেন।
বকুল তার নিজের পরিচয়ে,শ্রম,ঘাম,সঠিক নেতৃত্ব দিয়ে বিএনপির ত্যাগি নেতা,কর্মীদের ভালবাসা জয় করে দলের মধ্যে সম্মান অর্জন করেছেন। সবার সহযোগিতায় সম্মানের সহিত বিএনপির জন্য কাজ করে যাচ্ছেন,আর যতদিন বেঁচে থাকবেন দলের জন্য কাজ করে যাবেন সততার সহিত,ইনশাআল্লাহ।
বকুলের সম্মান কারো দালালি,চাটুকারিতা বা পা চেটে পায়নি বা হাইব্রিড নেতা না যে মিথ্যা গুজব ছড়িয়ে তার সম্মান নষ্ট করবেন।
হাটি, হাটি পা,পা করে সুখে দুঃখে ৩৪ টি বছর পার করে আসছেন বিএনপি নেতাকর্মীদের সাথে।
বকুল বানিয়াচংয়ে বিএনপির পরিচয় বহন করে
অতএব এসব গুজব চড়ানো বন্ধ করেদেন।
সংক্ষিপ্ত আকারে (বকুল ) তার ৩৪ বছরের বিএনপির রাজনৈতিক জীবনি তুলে দরলাম।
১-)সাবেক সদস্য
বানিয়াচং উপজেলা ছাত্রদল–১৯৯১ ইং
২-)সাবেক সিনিয়র সহ সভাপতি
বানিয়াচং উপজেলা ছাত্রদল
৩-)সাবেক সিনিয়র সহ সভাপতি
বানিয়াচং উপজেলা যুবদল
৪-)সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক
বানিয়াচং উপজেলা বিএনপি
৫-)সাবেক আহবায়ক
বানিয়াচং উপজেলা কৃষক দল
৬-) সাবেক আহবায়ক
বানিয়াচং উপজেলা শ্রমিক দল
৭-) নির্বাচিত সাবেক সাধারণ সম্পাদক
বানিয়াচং উপজেলা বিএনপি
৮-) সাবেক সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক
বানিয়াচং উপজেলা বিএনপি
৯-) সাবেক কৃষি বিষয়ক সম্পাদক
হবিগঞ্জ জেলা বিএনপি
১০-) সাবেক ক্ষুদ্র ও কুঠির শিল্প বিষয়ক সম্পাদক
হবিগঞ্জ জেলা বিএনপি
১১-) সদস্য
হবিগঞ্জ জেলা বিএনপি বর্তমান আহবায়ক কমিটি
দয়া করে বকুল সহ বিএনপির সকল ত্যাগি নেতাদের বিরুদ্ধে বানোয়াট মিথ্যা গুজব ছড়ানো বাদ দেন,
তারা বিএনপি জান্ডা বহন করে,তাদের সম্মান নষ্ট করা মানে বিএনপির সম্মান নষ্ট করা।